প্রকাশ্যে অস্ত্র ঠেকিয়ে মারধর
রিহ্যাবের (রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) বোর্ড সভায় সাধারণ সদস্যরা প্রবেশ করতে পারেন না। কিন্তু যুবলীগ নেতা বলে কথা। তাও আবার রাজধানীর কলাবাগান থানা আহ্বায়ক কামরুল ইসলাম। তিনি প্রতিপক্ষকে শায়েস্তা করতে দলবল নিয়ে অস্ত্র হাতে ঢুকে পড়লেন বোর্ডরুমে। এরপর রিহ্যাব সহসভাপতি সোহেল রানাকে অস্ত্রের মুখে টেনেহিঁচড়ে রুম থেকে বের করে দেন। এ সময় তাকে রক্ষা করতে এলে উপস্থিত অন্যান্য নেতাও তাদের হাতে মারধরের শিকার হন। সিসি ক্যামেরার ফুটেজে এ রকম দৃশ্য একেবারে স্পষ্ট।
ঘটনাটি ঘটেছে ১১ অক্টোবর। একাধিক জিডি ও মামলা হয়েছে পাল্টাপাল্টি। রিহ্যাবের সাধারণ সদস্য কামরুলের এমন ঘটনায় পরিচালনা পর্ষদের পরিচালকসহ সাধারণ সদস্যরা চরম ক্ষুব্ধ। ভর করেছে নিরাপত্তাহীনতা। আশঙ্কা আছে আরও বড় কোনো অঘটনের। এ অবস্থায় বিভক্ত দুই গ্রুপের মধ্যে চরম অস্থিরতা বিরাজ করছে। এক গ্রুপের নেতৃত্বে আছেন সহসভাপতি লিয়াকত আলী ভূঁইয়া। অন্য গ্রুপে অপর সহসভাপতি সোহেল রানা। দায়-দায়িত্ব নির্ধারণসহ ঘটনার কূলকিনারা করতে তদন্ত চালাচ্ছেন পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) এবং থানা পুলিশ। তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে এ সংক্রান্ত ভিডিও ফুটেজ, যা যুগান্তরের কাছেও এসেছে।
No comments
Thanks For Your Comment